, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
চান্দিনায় নকল জুসের কারখানায় যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরি; ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে মালামাল জব্দ, আটক ২ চান্দিনায় মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনায় ভেজাল পণ্য তৈরির কাঁচামাল ও মেশিন জব্দ কুমিল্লার চান্দিনা প্রেস ক্লাবের মাসিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত । চান্দিনা বাজারে মোবাইল কোর্ট অভিযান গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে চান্দিনা প্রেস ক্লাবের মানববন্ধন কুমিল্লা বুড়িচংয়ে ফুটবল খেলা শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত চান্দিনার বরকইট ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ড পিহর গ্রামে বিএনপি আয়োজিত কর্মীসভা হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ চান্দিনার রামমোহনে দুই এনজিও কার্যালয়ে মধ্যরাতে লোমহর্ষক ডাকাতি ; পুলিশ পরিচয়ে প্রবেশ, অস্ত্রের মুখে হাত-পা বেঁধে ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট চান্দিনায় জুলাই অভ‍্যুত্থান দিবসে এলডিপি’র আনন্দ র‍্যালী

চান্দিনায় ব‍্যক্তিস্বার্থে খালের পাড় বেঁধে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি; অর্ধশতাধিক কৃষকের ফসলী জমি পানির নিচে

  • প্রকাশের সময় : ১১:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫
  • ৩৮ পড়া হয়েছে

চান্দিনায় ব‍্যক্তিস্বার্থে খালের পাড় বেঁধে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি; অর্ধশতাধিক কৃষকের ফসলী জমি পানির নিচে

এখন চান্দিনা।। নিউজ ডেস্ক।।

কুমিল্লার চান্দিনায় কৃষকের জমি কেটে সরকারি বরাদ্দে খালের পাড় বেঁধে নামমাত্র রাস্তা নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে। খালের পাড় বেঁধে রাস্তা নির্মাণের ফলে চলতি বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পানির নিচে তলিয়ে গেছে কয়েক হেক্টর ফসলী জমি। এমতাবস্থায় দিশেহারা হয়ে

পড়েছে স্থানীয় কৃষকরা। বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান চেয়ে উপজেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। জানা যায়-অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পের আওতায় ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে কালাডুমুর নদীর সাথে সংযোগ খালে
উপজেলার শুহিলপুর ইউনিয়নের নূরপুর ব্রীজ থেকে শালিখা পশ্চিম খালের ব্রীজ পর্যন্ত প্রায় ৩শ মিটার খালের পাড় বাঁধার নামে রাস্তা নির্মাণ করেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান। ওই প্রকল্পের প্রায় সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করে খালের পাড় বাঁধার নামে চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ দুই পরিবারের জন্য রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে বলে দাবী করেন স্থানীয়রা। এলাকার কৃষকের ফসলি জমি কেটে ওই খালটির কিনারায় প্রায় ৮ ফুট প্রন্থের পাড় বাঁধার ফলে কৃষি জমির পানি খালে নামতে না পারায় পানিবন্ধী হয়ে পড়েছে অর্ধশতাধিক কৃষকের কয়েক হেক্টর ফসলী জমি। ভূক্তভোগী জাকারিয়া জানান- সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুবকর সিদ্দিক ও স্থানীয় জাহাঙ্গীর মিয়াজী যোগসাজশে সরকারি অর্থায়নে খালটির পাড়ের নামে রাস্তা নির্মাণ করেন। মূলত প্রকল্পে খালটির নূরপুর ব্রীজ থেকে শালিখা ব্রীজ পর্যন্ত খালের পাড় বাঁধার কথা ছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যান খালের পাড়টি শালিখা ব্রীজ পর্যন্ত না নিয়ে তাঁর ঘনিষ্ট জাহাঙ্গীর মিয়াজী ও শ্বশুর শরাফত হাজীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা আকারে নির্মাণ করেন। এই দুই পরিবারের বাইরে আর কোনো পরিবার ওই রাস্তাটির সুফল পাচ্ছে না। এতে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী উপকৃত না হয়ে বরং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু উক্ত রাস্তাটি নির্মাণে সঠিক পরিকল্পনার অভাব ছিল। পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রেন বা কালভার্টের ব্যবস্থা রাখা হয়নি। ফলে আশেপাশের কৃষি জমিগুলোতে বৃষ্টির পানি জমে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে এবং বহু কৃষকের ফলন বিপর্যয় ঘটছে। এই কারণে এলাকার সাধারণ কৃষকগণের মাঝে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

কৃষক আমির হোসেন, মহসিন, আবুবকর সহ অন্যান্য কৃষকরা জানান- মূলত সরকারি অর্থায়নে খালের পাড় বাঁধা হয়েছে। কিন্তু জাহাঙ্গীর মিয়াজী ও শরাফত হাজী খালের পাড়কে এখন রাস্তা হিসেবে উল্লেখ করছেন। খালের পাড়ে অন্য কোন পরিবারের লোকজনের যাতায়াত না থাকায় পাড়জুড়ে ঘাঁস, আগাছা ও লতাপাতায় মানুষ চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা থেকে নিজেদের ফসলী

জমি রক্ষায় কয়েকজন কৃষক খালের পাড় কেটে পাইপ বসিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলে জাহাঙ্গীর মিয়াজী কয়েকজন সংবাদকর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে একটি বিভ্রান্তি মূলক সংবাদ প্রচার করে। ওই সংবাদটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই সড়কে ৬০ পরিবার ও অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত। এমনকি সিএনজি অটোরিজ চলাচল করে বলেও উল্লেখ করা হয়। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। খালের পাড়টিতে এতো মানুষ ও যানবাহনের যাতায়াত থাকলে আগাছা ও লতাপাতা জন্মাতো না। এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীর মিয়াজী জানান- ‘জনস্বার্থে খালের পাড় বেঁধে রাস্তাটি নির্মাণ করেছে’। খালের পাড় আপনার বাড়ি গেল কেন? এমন প্রশ্নে তিনি জানান- ‘৪০ দিনের কর্মসূচীতে চেয়ারম্যান কেন আমার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নিল তা চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসা করেন।’ তিনি আরও বলেন-কয়েকজন মানুষ উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে রাস্তাটির কয়েকটি স্থান কেটে ফেলেছে। এব্যাপারে শুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবু বকর সিদ্দিক জানান-ইজিপিপি’র আওতায় ওই খালটির পাড় বাঁধার কাজ শুরু করে শেষ পর্যায়ে গিয়ে একটি জায়গায় স্থানীয়দের বাঁধার মুখে পড়ি। ওই স্থানটিতে পর্যাপ্ত মাটি না থাকায় বিষয়টি আমি প্রশাসনকে জানাই। পরে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার নির্দেশে খালের পাড়ের শেষ অংশটি ঘুড়িয়ে জাহাঙ্গীর মিয়াজীর বাড়ি পর্যন্ত নেওয়া হয়। খালের পাড় বাঁধায় পানি নিষ্কাশনে অসুবিধা সৃষ্টি হলে গত বছর খালের পাড় কেটে পানি নিষ্কাশন করে স্থানীয়রা। ওই খালের পাড়ে একটি কালভার্ট নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ আশরাফুল হক জানান- ওই প্রকল্প ও কাজের বিষয়ে আমার বিস্তারিত জানা নেই। খোঁজ নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জনপ্রিয়

চান্দিনায় নকল জুসের কারখানায় যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরি; ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে মালামাল জব্দ, আটক ২

চান্দিনায় ব‍্যক্তিস্বার্থে খালের পাড় বেঁধে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি; অর্ধশতাধিক কৃষকের ফসলী জমি পানির নিচে

প্রকাশের সময় : ১১:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট ২০২৫

চান্দিনায় ব‍্যক্তিস্বার্থে খালের পাড় বেঁধে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি; অর্ধশতাধিক কৃষকের ফসলী জমি পানির নিচে

এখন চান্দিনা।। নিউজ ডেস্ক।।

কুমিল্লার চান্দিনায় কৃষকের জমি কেটে সরকারি বরাদ্দে খালের পাড় বেঁধে নামমাত্র রাস্তা নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে। খালের পাড় বেঁধে রাস্তা নির্মাণের ফলে চলতি বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পানির নিচে তলিয়ে গেছে কয়েক হেক্টর ফসলী জমি। এমতাবস্থায় দিশেহারা হয়ে

পড়েছে স্থানীয় কৃষকরা। বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান চেয়ে উপজেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। জানা যায়-অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পের আওতায় ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে কালাডুমুর নদীর সাথে সংযোগ খালে
উপজেলার শুহিলপুর ইউনিয়নের নূরপুর ব্রীজ থেকে শালিখা পশ্চিম খালের ব্রীজ পর্যন্ত প্রায় ৩শ মিটার খালের পাড় বাঁধার নামে রাস্তা নির্মাণ করেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান। ওই প্রকল্পের প্রায় সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা ব্যয় করে খালের পাড় বাঁধার নামে চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ দুই পরিবারের জন্য রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে বলে দাবী করেন স্থানীয়রা। এলাকার কৃষকের ফসলি জমি কেটে ওই খালটির কিনারায় প্রায় ৮ ফুট প্রন্থের পাড় বাঁধার ফলে কৃষি জমির পানি খালে নামতে না পারায় পানিবন্ধী হয়ে পড়েছে অর্ধশতাধিক কৃষকের কয়েক হেক্টর ফসলী জমি। ভূক্তভোগী জাকারিয়া জানান- সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবুবকর সিদ্দিক ও স্থানীয় জাহাঙ্গীর মিয়াজী যোগসাজশে সরকারি অর্থায়নে খালটির পাড়ের নামে রাস্তা নির্মাণ করেন। মূলত প্রকল্পে খালটির নূরপুর ব্রীজ থেকে শালিখা ব্রীজ পর্যন্ত খালের পাড় বাঁধার কথা ছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যান খালের পাড়টি শালিখা ব্রীজ পর্যন্ত না নিয়ে তাঁর ঘনিষ্ট জাহাঙ্গীর মিয়াজী ও শ্বশুর শরাফত হাজীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা আকারে নির্মাণ করেন। এই দুই পরিবারের বাইরে আর কোনো পরিবার ওই রাস্তাটির সুফল পাচ্ছে না। এতে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী উপকৃত না হয়ে বরং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু উক্ত রাস্তাটি নির্মাণে সঠিক পরিকল্পনার অভাব ছিল। পানি নিষ্কাশনের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রেন বা কালভার্টের ব্যবস্থা রাখা হয়নি। ফলে আশেপাশের কৃষি জমিগুলোতে বৃষ্টির পানি জমে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে এবং বহু কৃষকের ফলন বিপর্যয় ঘটছে। এই কারণে এলাকার সাধারণ কৃষকগণের মাঝে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

কৃষক আমির হোসেন, মহসিন, আবুবকর সহ অন্যান্য কৃষকরা জানান- মূলত সরকারি অর্থায়নে খালের পাড় বাঁধা হয়েছে। কিন্তু জাহাঙ্গীর মিয়াজী ও শরাফত হাজী খালের পাড়কে এখন রাস্তা হিসেবে উল্লেখ করছেন। খালের পাড়ে অন্য কোন পরিবারের লোকজনের যাতায়াত না থাকায় পাড়জুড়ে ঘাঁস, আগাছা ও লতাপাতায় মানুষ চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা থেকে নিজেদের ফসলী

জমি রক্ষায় কয়েকজন কৃষক খালের পাড় কেটে পাইপ বসিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করলে জাহাঙ্গীর মিয়াজী কয়েকজন সংবাদকর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে একটি বিভ্রান্তি মূলক সংবাদ প্রচার করে। ওই সংবাদটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই সড়কে ৬০ পরিবার ও অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত। এমনকি সিএনজি অটোরিজ চলাচল করে বলেও উল্লেখ করা হয়। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। খালের পাড়টিতে এতো মানুষ ও যানবাহনের যাতায়াত থাকলে আগাছা ও লতাপাতা জন্মাতো না। এ ব্যাপারে জাহাঙ্গীর মিয়াজী জানান- ‘জনস্বার্থে খালের পাড় বেঁধে রাস্তাটি নির্মাণ করেছে’। খালের পাড় আপনার বাড়ি গেল কেন? এমন প্রশ্নে তিনি জানান- ‘৪০ দিনের কর্মসূচীতে চেয়ারম্যান কেন আমার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নিল তা চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসা করেন।’ তিনি আরও বলেন-কয়েকজন মানুষ উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে রাস্তাটির কয়েকটি স্থান কেটে ফেলেছে। এব্যাপারে শুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আবু বকর সিদ্দিক জানান-ইজিপিপি’র আওতায় ওই খালটির পাড় বাঁধার কাজ শুরু করে শেষ পর্যায়ে গিয়ে একটি জায়গায় স্থানীয়দের বাঁধার মুখে পড়ি। ওই স্থানটিতে পর্যাপ্ত মাটি না থাকায় বিষয়টি আমি প্রশাসনকে জানাই। পরে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার নির্দেশে খালের পাড়ের শেষ অংশটি ঘুড়িয়ে জাহাঙ্গীর মিয়াজীর বাড়ি পর্যন্ত নেওয়া হয়। খালের পাড় বাঁধায় পানি নিষ্কাশনে অসুবিধা সৃষ্টি হলে গত বছর খালের পাড় কেটে পানি নিষ্কাশন করে স্থানীয়রা। ওই খালের পাড়ে একটি কালভার্ট নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ আশরাফুল হক জানান- ওই প্রকল্প ও কাজের বিষয়ে আমার বিস্তারিত জানা নেই। খোঁজ নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।