, বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
চান্দিনায় জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে র‍্যালি,আলোচনা সভা ও চেক বিতরণ চান্দিনায় নকল জুসের কারখানায় যৌন উত্তেজক সিরাপ তৈরি; ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে মালামাল জব্দ, আটক ২ চান্দিনায় মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনায় ভেজাল পণ্য তৈরির কাঁচামাল ও মেশিন জব্দ কুমিল্লার চান্দিনা প্রেস ক্লাবের মাসিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত । চান্দিনা বাজারে মোবাইল কোর্ট অভিযান গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে চান্দিনা প্রেস ক্লাবের মানববন্ধন কুমিল্লা বুড়িচংয়ে ফুটবল খেলা শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত চান্দিনার বরকইট ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ড পিহর গ্রামে বিএনপি আয়োজিত কর্মীসভা হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ চান্দিনার রামমোহনে দুই এনজিও কার্যালয়ে মধ্যরাতে লোমহর্ষক ডাকাতি ; পুলিশ পরিচয়ে প্রবেশ, অস্ত্রের মুখে হাত-পা বেঁধে ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট

বরুড়ার পয়েলগাছা ইউনিয়নের রমজান আলীর প্রতারণার শিকার অসংখ্য প্রবাসী

  • প্রকাশের সময় : ০৭:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
  • ৭৪ পড়া হয়েছে

বরুড়ার পয়েলগাছা ইউনিয়নের রমজান আলীর প্রতারণার শিকার অসংখ্য প্রবাসী
এখন চান্দিনা।। নিউজ ডেস্ক।।
।।নিজস্ব প্রতিবেদক।।

কুমিল্লা জেলা বরুড়া উপজেলার ১৫নং পয়েলগাছা ইউনিয়নের ৪নং ওয়াডের শুদ্রা গ্রামের মৃত আইউুব আলী মোল্লার ছেলে মোঃ রমজান আলী মোল্লা, দীর্ঘ দিন যাবৎ প্রবাসে চাকুরী করে আসছেন, প্রবাসে থাকা কালী সময়ে উচ্চ বেতনে চাকুরী প্রলোভন দেখিয়ে এলাকার বিভিন্ন লোকজন থেকে প্রতারনার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, তারই মধ্যে একজন ভুক্তভোগী বরুড়া থানায় কয়েকটি অভিযোগ করেছেন, অভিযোগ সে বলেন, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারীনি সুরাইয়া আক্তার (৩৫), স্বামী-আনিছুর রহমান, সাং- কাকৈরতলা, দক্ষিণ হাজী বাড়ী, ৫নং ওয়ার্ড, ১৩নং আদ্রা ইউপি, থানা-বরুড়া, জেলা- কুমিল্লা অদ্য থানায় হাজির হইয়া বিবাদী ১। রমজান আলী (৫০), পিতা- মৃত আইয়ুব আলী, ২। মানজুর মোল্লা (২২), পিতা- রমজান আলী, উভয় সাং- সুদ্রা, মোল্লা বাড়ী, ৯নং ওয়ার্ড, ১৩নং আদ্রা ইউপি, থানা- বরুড়া, জেলা- কুমিল্লাদ্বয়ের বিরুদ্ধে এই মর্মে লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, বিবাদীদ্বয় এবং আমি পাশাপাশি গ্রামের লোক হই। বিবাদীদ্বয় আমার পূর্ব পরিচিত লোক হয়। ১নং বিবাদী একজন সৌদি প্রবাসী। সে সুবাদে বিবাদীদ্বয় আমাকে প্রস্তাব দেয় যে, ১নং বিবাদীর নিকট সৌদি আরবের ভালো ভিসা আছে। উক্ত ভিসা দিয়া আমি আমার ছেলে স্বামী আনিছুর রহমানকে সৌদি আরবে পাঠানোর জন্য বলে। বিবাদীদ্বয়ের উক্ত কথায় আমি রাজি হইয়া গত প্রায় ৩ বছর পূর্বে আমার স্বামী আনিছুর রহমানকে সৌদি আরবে নিবে মর্মে তাহাদের বাড়ীতে বিবাদীদ্বয়কে আমি নগদ ৪,০০,০০০/- টাকা এবং পাসপোর্ট প্রদান করি। যাহার ফলে ১নং বিবাদী সৌদি আরবের একটি ভিসা আমার স্বামীকে প্রদান করিলে আমার স্বামী উক্ত ভিসা দিয়া সৌদি আরবে ১নং বিবাদীর নিকট যায়। বিবাদীদ্বয়ের সহিত আমার পূর্বে কথা থাকে যে, আমার স্বামী ১নং বিবাদীর নিকট সৌদি আরবে গেলে সে আমার স্বামীকে ভালো ভিসার কাজের ব্যবস্থা করিয়া দিবে। কিন্তু দীর্ঘ দিন যাবত আমার স্বামী সৌদি আরবে ১নং বিবাদীর নিকট থাকার পরও আমার স্বামীকে কোন কাজ দিতে পারে নাই। একপর্যায়ে সাপ্লাই কোম্পানীতে ১নং বিবাদী আমার স্বামীকে একটি কাজ দিলেও আমার স্বামীর বেতন বাবদ ৪.০০,০০০/- টাকা উত্তোলণ করিয়া আত্মসাৎ করেন। সেখানে আমার স্বামীকে ১নং বিবাদী বেতন না দিয়া কষ্টের কাজ দিয়া মানবেতর জীবন পাড় করাইতে থাকে। আমার স্বামী বিবাদীদ্বয়কে উক্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তাহারা আমার স্বামীকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী ধমকী দেয়। একপর্যায়ে আমরা বাড়ী হইতে আমার স্বামীকে টাকা প্রেরণ করিলে সে টাকা দিয়া অন্যত্র ভিসা লাগাইয়া নতুন করিয়া সেখানে চাকুরী করিতে থাকে। ১নং বিবাদী আমার স্বামীর সহিত সকল ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করিয়া দিয়া গোপনে সৌদি আরব হইতে দেশে চলিয়া আসে। আমার স্বামী বিষয়টি জানিতে পারিয়া আমাকে বিবাদীদ্বয়ের বাড়ীতে যাইয়া ভিসার ক্ষতি পূরণসহ আমার স্বামীর বেতন বাবদ বর্ণিত টাকা বিবাদীদ্বয়ের নিকট ফেরৎ চাওয়ার জন্য বলিলে আমি আমার স্বামীর কথ্য মতো গত ২৫/০৭/২৫ইং তারিখ সকাল অনুমান ০৬.০০ ঘটিকার সময় বিবাদীদ্বয়ের বাড়ীতে যাইয়া তাহাদের নিকট আমার স্বামীর বর্ণিত টাকা ফেরৎ চাই। ইহাতে বিবাদীদ্বয় পূর্বের ন্যায় আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী ধমকী দিয়া বিদায় করিয়া দেয়। বিবাদীদ্বয় প্রতারণা মূলক ভাবে বিশ্বাস ভঙ্গ করিয়া আমার স্বামীর উক্ত টাকা আত্মসাৎ করিয়াছেন বিধায় আমি বিষয়টি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবগত করিয়া থানায় উক্ত বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করিলাম। বিষয়টি স্থানীয় ভাবে মিমাংসার চেষ্টা করিয়া ব্যর্থ হইয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করিতে বিলম্ব হইল।

তদন্ত সূত্রে আরো জানা যায়, এ ছাড়াও রমজান মোলা বিদেশে নেওযার কথা বলে আরো এলাকার অনেকের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়, যার মধ্যে ১।দেলোয়ার হোসেন গ্রাম,শুদ্রা থেকে ৪ লক্ষ টাকা, ২।নোমান হোসেন গ্রাম শুদ্রা, ৫ লক্ষ টাকা, ৩। আনিছুর রহমান গ্রাম, কাকৈরতলা, ৫ লক্ষ টাকা, ৪। আরিফ হোসেন, গ্রাম গন্ডামারা, ৫ লক্ষ টাকা, ৫।হাফিজুর রহমান গ্রাম কালোরা, ৫ লক্ষ টাকা, ৬।সাব্বির হোসেন, গ্রাম শুদ্রা, ৩ লক্ষ টাকা,
৭।মোঃ হাবিব গ্রাম শুদ্রা, ৫ লক্ষ২০ হাজার টাকা তোফায়েল আহমেদ শরিফ গ্রাম শুদ্রা, ৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা, এ ছাড়া ও শুদ্রা গ্রামের অনেককে আকামা দিবে বলে টাকা নিয়ে কোন কিছু করে দেননি বলে অভিযোগ উঠেছে, তাই ভুক্তভোগী সকলের অভিযোগ হল এই রমজান মোল্লা প্রতারনা করে মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন,তার এই প্রতারণার কারনে অনেকে নিঃস্ব জীবন যাপন করেছে, সে মানুষের টাকা মেরে অনেক অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। তাই প্রশাসনের নিকট আবেদন তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেন।

জনপ্রিয়

চান্দিনায় জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে র‍্যালি,আলোচনা সভা ও চেক বিতরণ

বরুড়ার পয়েলগাছা ইউনিয়নের রমজান আলীর প্রতারণার শিকার অসংখ্য প্রবাসী

প্রকাশের সময় : ০৭:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫

বরুড়ার পয়েলগাছা ইউনিয়নের রমজান আলীর প্রতারণার শিকার অসংখ্য প্রবাসী
এখন চান্দিনা।। নিউজ ডেস্ক।।
।।নিজস্ব প্রতিবেদক।।

কুমিল্লা জেলা বরুড়া উপজেলার ১৫নং পয়েলগাছা ইউনিয়নের ৪নং ওয়াডের শুদ্রা গ্রামের মৃত আইউুব আলী মোল্লার ছেলে মোঃ রমজান আলী মোল্লা, দীর্ঘ দিন যাবৎ প্রবাসে চাকুরী করে আসছেন, প্রবাসে থাকা কালী সময়ে উচ্চ বেতনে চাকুরী প্রলোভন দেখিয়ে এলাকার বিভিন্ন লোকজন থেকে প্রতারনার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, তারই মধ্যে একজন ভুক্তভোগী বরুড়া থানায় কয়েকটি অভিযোগ করেছেন, অভিযোগ সে বলেন, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারীনি সুরাইয়া আক্তার (৩৫), স্বামী-আনিছুর রহমান, সাং- কাকৈরতলা, দক্ষিণ হাজী বাড়ী, ৫নং ওয়ার্ড, ১৩নং আদ্রা ইউপি, থানা-বরুড়া, জেলা- কুমিল্লা অদ্য থানায় হাজির হইয়া বিবাদী ১। রমজান আলী (৫০), পিতা- মৃত আইয়ুব আলী, ২। মানজুর মোল্লা (২২), পিতা- রমজান আলী, উভয় সাং- সুদ্রা, মোল্লা বাড়ী, ৯নং ওয়ার্ড, ১৩নং আদ্রা ইউপি, থানা- বরুড়া, জেলা- কুমিল্লাদ্বয়ের বিরুদ্ধে এই মর্মে লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, বিবাদীদ্বয় এবং আমি পাশাপাশি গ্রামের লোক হই। বিবাদীদ্বয় আমার পূর্ব পরিচিত লোক হয়। ১নং বিবাদী একজন সৌদি প্রবাসী। সে সুবাদে বিবাদীদ্বয় আমাকে প্রস্তাব দেয় যে, ১নং বিবাদীর নিকট সৌদি আরবের ভালো ভিসা আছে। উক্ত ভিসা দিয়া আমি আমার ছেলে স্বামী আনিছুর রহমানকে সৌদি আরবে পাঠানোর জন্য বলে। বিবাদীদ্বয়ের উক্ত কথায় আমি রাজি হইয়া গত প্রায় ৩ বছর পূর্বে আমার স্বামী আনিছুর রহমানকে সৌদি আরবে নিবে মর্মে তাহাদের বাড়ীতে বিবাদীদ্বয়কে আমি নগদ ৪,০০,০০০/- টাকা এবং পাসপোর্ট প্রদান করি। যাহার ফলে ১নং বিবাদী সৌদি আরবের একটি ভিসা আমার স্বামীকে প্রদান করিলে আমার স্বামী উক্ত ভিসা দিয়া সৌদি আরবে ১নং বিবাদীর নিকট যায়। বিবাদীদ্বয়ের সহিত আমার পূর্বে কথা থাকে যে, আমার স্বামী ১নং বিবাদীর নিকট সৌদি আরবে গেলে সে আমার স্বামীকে ভালো ভিসার কাজের ব্যবস্থা করিয়া দিবে। কিন্তু দীর্ঘ দিন যাবত আমার স্বামী সৌদি আরবে ১নং বিবাদীর নিকট থাকার পরও আমার স্বামীকে কোন কাজ দিতে পারে নাই। একপর্যায়ে সাপ্লাই কোম্পানীতে ১নং বিবাদী আমার স্বামীকে একটি কাজ দিলেও আমার স্বামীর বেতন বাবদ ৪.০০,০০০/- টাকা উত্তোলণ করিয়া আত্মসাৎ করেন। সেখানে আমার স্বামীকে ১নং বিবাদী বেতন না দিয়া কষ্টের কাজ দিয়া মানবেতর জীবন পাড় করাইতে থাকে। আমার স্বামী বিবাদীদ্বয়কে উক্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তাহারা আমার স্বামীকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী ধমকী দেয়। একপর্যায়ে আমরা বাড়ী হইতে আমার স্বামীকে টাকা প্রেরণ করিলে সে টাকা দিয়া অন্যত্র ভিসা লাগাইয়া নতুন করিয়া সেখানে চাকুরী করিতে থাকে। ১নং বিবাদী আমার স্বামীর সহিত সকল ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করিয়া দিয়া গোপনে সৌদি আরব হইতে দেশে চলিয়া আসে। আমার স্বামী বিষয়টি জানিতে পারিয়া আমাকে বিবাদীদ্বয়ের বাড়ীতে যাইয়া ভিসার ক্ষতি পূরণসহ আমার স্বামীর বেতন বাবদ বর্ণিত টাকা বিবাদীদ্বয়ের নিকট ফেরৎ চাওয়ার জন্য বলিলে আমি আমার স্বামীর কথ্য মতো গত ২৫/০৭/২৫ইং তারিখ সকাল অনুমান ০৬.০০ ঘটিকার সময় বিবাদীদ্বয়ের বাড়ীতে যাইয়া তাহাদের নিকট আমার স্বামীর বর্ণিত টাকা ফেরৎ চাই। ইহাতে বিবাদীদ্বয় পূর্বের ন্যায় আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকী ধমকী দিয়া বিদায় করিয়া দেয়। বিবাদীদ্বয় প্রতারণা মূলক ভাবে বিশ্বাস ভঙ্গ করিয়া আমার স্বামীর উক্ত টাকা আত্মসাৎ করিয়াছেন বিধায় আমি বিষয়টি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবগত করিয়া থানায় উক্ত বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করিলাম। বিষয়টি স্থানীয় ভাবে মিমাংসার চেষ্টা করিয়া ব্যর্থ হইয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করিতে বিলম্ব হইল।

তদন্ত সূত্রে আরো জানা যায়, এ ছাড়াও রমজান মোলা বিদেশে নেওযার কথা বলে আরো এলাকার অনেকের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়, যার মধ্যে ১।দেলোয়ার হোসেন গ্রাম,শুদ্রা থেকে ৪ লক্ষ টাকা, ২।নোমান হোসেন গ্রাম শুদ্রা, ৫ লক্ষ টাকা, ৩। আনিছুর রহমান গ্রাম, কাকৈরতলা, ৫ লক্ষ টাকা, ৪। আরিফ হোসেন, গ্রাম গন্ডামারা, ৫ লক্ষ টাকা, ৫।হাফিজুর রহমান গ্রাম কালোরা, ৫ লক্ষ টাকা, ৬।সাব্বির হোসেন, গ্রাম শুদ্রা, ৩ লক্ষ টাকা,
৭।মোঃ হাবিব গ্রাম শুদ্রা, ৫ লক্ষ২০ হাজার টাকা তোফায়েল আহমেদ শরিফ গ্রাম শুদ্রা, ৫ লক্ষ ২০ হাজার টাকা, এ ছাড়া ও শুদ্রা গ্রামের অনেককে আকামা দিবে বলে টাকা নিয়ে কোন কিছু করে দেননি বলে অভিযোগ উঠেছে, তাই ভুক্তভোগী সকলের অভিযোগ হল এই রমজান মোল্লা প্রতারনা করে মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন,তার এই প্রতারণার কারনে অনেকে নিঃস্ব জীবন যাপন করেছে, সে মানুষের টাকা মেরে অনেক অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। তাই প্রশাসনের নিকট আবেদন তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেন।